মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও জননেত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, একটি মানুষও না খেয়ে কষ্ট পাবে না, গৃহহীন থাকবে না,সবাই চিকিৎসা পাবেন,পুষ্টিহীনতায় কেউ ভুগবেন না, বিশাল সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির মাধ্যমে আমরা সহযোগিতা করছি।
আজকে ১৬ অক্টোবর রোজ শুক্রবার সকালে বিশ্ব খাদ্য দিবস-২০২০ উপলক্ষে গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে কৃষি মন্ত্রণালয় কর্তৃক আয়োজিত একটি আন্তর্জাতিক সেমিনারে এ আহ্বান জানান মাননীয় প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, খাদ্যের সাথে সাথে পুষ্টির নিশ্চয়তা হলে মানুষ সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হয় এবং সেটাই আমাদের লক্ষ্য। ক্ষুধামুক্ত দারিদ্র্যমুক্ত সোনার বাংলাদেশ গড়ার জন্য জাতির জনকের স্বপ্ন আমরা কায়েম করব।
তিনি আরো বলেন, খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতের লক্ষ্যে সরকার কাজ করছেন । প্রতিটি মানুষের ঘরে খাবার পৌঁছানোর ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। যারা দরিদ্র তাদের মাঝে বিনা পয়সায় খাবার বিতরণ করে যাচ্ছি আমরা এবং এটা আমরা অব্যাহত রাখব।
ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত দেশ গড়ার প্রত্যয়ের কথা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ সম্পর্কে আমাদের একটাই চিন্তা জাতির পিতা চেয়েছেন ক্ষুধামুক্ত, দারিদ্র্যমুক্ত, উন্নত-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে, আমরা সেই লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে যাচ্ছি। ইনশাআল্লাহ আমরা তা অর্জন করতে পারব।
গণভবন অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব আহমদ কায়কাউস ও প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম।
প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেল প্রান্তে কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম, খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার, কৃষি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সদস্য মতিয়া চৌধুরীসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী, সচিবসহ ঊর্ধতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
আরো পড়ুন
বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবীদের প্রাথমিক শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দেয়া উচিত-অধ্যাপক আরেফিন সিদ্দিক
মানসম্মত বেতন-মর্যাদা না পেলে মেধাবীরা প্রাথমিক শিক্ষকতা পেশায় আসবেন কেন?
বিশ্বের আদর্শ শিক্ষাব্যবস্থায়,প্রাথমিক শিক্ষকরা মেধা,বেতন ও মর্যাদায় শ্রেষ্ঠ আসনে থাকেন
অনলাইনে আপনি যেভাবে জন্ম নিবন্ধন সনদ যাচাই করবেন